খুনিত প্রেম: আসরাফুল
বাতাসে বাতাসে খুন
হয়ে যাওয়া শরীর, আজ বড্ড ক্লান্ত। শুকতারা-রা শিশি-তে উজাড়।
সদা ডিম্পল, পার্কসার্কাসের উল্টো বেঞ্চে। খাঁড়ি ডিঙ্গানো
হোগলা, ফেরিতে দ্যোদুল্যমান কানের ঝুমকা। গিজার স্প্রিংস এর
পাশে চাদর লেপ্টে অকালে তুষার নামিয়েছিলে, বেশ মানিয়েছিল।
মানতে পারিনি তবুও! আনন্দে/লজ্জায়/ঘৃণায় চোখ পুড়িয়ে যাচ্ছিল
অকাল বসন্তেও, চশমার উত্তল লেন্সেও বাইয়ে ছিল কপলের খুনিত
পানি। আমি সাক্ষী। স্বচক্ষে দেখেছি। সাঁই-জী-র ভাসানের বাউল/গিন্সবার্গের
কবিতা-তেও প্রশংসিত অ-প্রকাশ্য প্রেমালাপ। আমার সহ্য হয়নি। তবে বারণ করিনি।
বার-বার নালিশিত ছিল মরা/নাস্তিক ঈশ্বরের কাছে। ঘরের দরজা একেবারেই বন্ধ করেছিলাম,
যদিও দেরিতে। চায়ের আড্ডায় ভালো/মন্দ গুনেছিলাম কি কখনো চিনি-নুনের
ব্যস্তনুপাতে???
কবিতার উর্ধ্বে গিয়ে বন্ধুতের ছ্যাকা।মোট কথা প্রেমের উপযাচক না হয়ে যদি কেন্দ্রিকতায় গা ভাসানো যেত হয় প্রেম খুনিত হত না।😍।খুন করা হোল। খুনি প্রেমিক।।
ReplyDeleteযাকগে খুবেই ভালো লাগলো প্রেমালাপের।
কবিতা পড়তে পড়তে সবেই ছবি ভাসে।
হ্যাঁ
ReplyDeleteআবারওমনে পড়ল'প্রেমে পড়া বারণ'
"খাঁড়ি ডিঙ্গানো হোগলা"। লেখাটা পড়ে সুদূর দক্ষিণ বঙ্গে দু'বছর বাসের স্মৃতি আমার খেয়াল হয়। 💗
ReplyDeleteনুন চিনির ব্যাস্তানুপাতেই পারফেক্ট সরবত তৈরী হয়, একটা পারফেক্ট রিলেশন মানে এক গ্লাস পারফেক্ট সরবত। প্রেমিক প্রেমিকা দের ও নুন চিনির মত
ReplyDeleteপারফরম্যান্স করে সম্পর্ক পারফেকট বানাতে দরকার